বাংলার থিয়েটার মঞ্চে হেটস্টোরী - সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় রচিত অভিনীত।
Published on 15th February, 2016
ধরা যাক, আপনার নাম কাশিনাথ দত্ত। আপনার যখন ২২ বছর বয়স ছিল সেই সময় পাড়ার একটি মেয়ের সাথে আপনার ভালোবাসার সম্পর্ক ছিল। কণকচাঁপার বাগানে, মন্দিরের পিছনে, ধানের গোলার ভিতরে নানান যায়গায় সেই মেয়েটির সাথে আপনার প্রচুরবার মিলন হয়েছে। মেয়েটি নাবালিকা, বয়স ধরা যাক ১৭। একদিন মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে পড়ল, আপনাকে বিয়ে করতে বলল, আপনি বিয়ে করলেন না, কারণ তার পরিবার গরীব। নিজের গা থেকে দোষ ঝেঁড়ে ফেলতে মিথ্যে সাক্ষী ফাক্ষী খাটিয়ে উল্টে মেয়েটাকেই দুশ্চরিত্রা তকমা দিয়ে তাকে গ্রাম থেকে বিদেয় করালেন। ১৭ বছরের মেয়েটি পেটে বাচ্চা এবং মাথায় কলঙ্ক নিয়ে হারিয়ে গেল।
ঠিক তিরিশ বছর পর মেয়েটি এখন বিশাল বড়লোক , মানে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক, ইচ্ছে করলেই গ্রামকে গ্রাম কিনে নিতে পারে, শোনা গেল সেই ছোট্ট মেয়েটি তার জন্মস্থানে আবার আসছেন। এইবার বলুন তো দাদা, আপনার মানে আপনি যদি নিজেকে কশিনাথ দত্ত মনে করে থাকতে পারেন তাহলে আপনার মনের অবস্থা কি হবে ??
আপনি কি ভয়ে তটস্থ হয়ে থাকবেন নাকি দুবাহু তুলে ‘আহা আমার বনবেড়ালী আসছে’ বলে নেত্য করবেন ?? যদি তটস্থ হয়ে থাকবেন তো আমি ব্যাপারটা বুঝি, ব্যাখ্যা নিষ্প্রয়োজন। কিন্তু যদি আপনি তার আগমণের খুশীতে গুনগুণ করতে থাকেন তাহলে আমাকে ব্যাপারটা একটু বিস্তারিত বোঝাতে হবে।
আচ্ছা আপনি যখন বোঝালেন না, তখন নিজেই একটু বোঝার চেষ্টা করি। সেই ছোট মেয়েটির নাম প্রতিমা মন্ডল। তিনি গ্রামে আসবেন, সকলে মিলে তার কাছে গ্রামের উন্নতির জন্য কিছু টাকা পয়সা চাইবে, তিনি যদি সেটা মঞ্জুর করেন তাহলে গ্রামের সব দুঃখ ঘুঁচে যাবে। অর্থাৎ গ্রামের কষ্টটা এতটাই প্রকট যে ৩০ বছর আগে করা পাপের ঘটনাটা বেমালুম ভুলে যাওয়া যায়। এমনকি সেই পাপের জন্য একটা খচখচানি বা চাপা ভয় কিছুই প্রকাশ পায় না!!! কিন্তু গ্রামবাসীদের সংলাপে গ্রামের দুঃখ কষ্ট সুবিশাল বোঝা গেলেও তাদের আচার আচরণে সেই দরদটা নেই কেন ?? দিব্যি হাসছে, মজা করছে ইত্যাদি। না এটা নয়, যে দুঃখ থাকলে হাসা নাচা বারণ। কিন্তু নিজের পাপের ভয়ের ১%-ও যার মনে বা মাথায় নেই উলটে আমার ছোটবেলার রাজহংসী কখন আসবে সেই ক্ষণের জন্যে আমি ব্যাকুল, এইটা আমার মাথায় কিছুতেই ঢুকছে না।
----- ১৪ই ফেব্রুয়ারী ২০১৬ রবিবার সকাল ১০টায় অ্যাকাডেমীতে মুখোমুখি নাট্যদল আয়োজিত পৌলমী বসু পরিচালিত, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় রচিত-অভিনিত ফেরা নাটক দেখে আসার পর খচখচানিটা কিছুতেই যাচ্ছে না। মানে কাশিনাথ দত্ত যেভাবে দু-বাহু তুলে আনন্দ জাহির করছেন তাতে কিছুতেই আমি গল্পের বা চরিত্রের আদলটা পাচ্ছি না।
যাই হোক, বাকি কথায় আসি। গল্পটা ভুলে থেকে বাকি বিভাগে আসি। প্রথমে অভিনয়। ফাটাফাটি। কোনো কথা হবে না। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় এবং দেবশঙ্কর হালদারের অভিনয় দেখার জন্যেই নাটকটা আরো তিনবার দেখা যেতে পারে। সাথে পৌলমী বসুর যে আদলে প্রতিমা মন্ডলকে এঁকেছেন সেটার তারিফ করতেই হয়। অভিনয়ের প্রতিটা সংলাপে তাকে নিজেকে ব্যালান্স করতে হয়েছে যাতে কিছুতেই একটা চরিত্র পুরোপুরি সাদা বা পুরোপুরি কালো না হয়ে ওঠে। যে বিস্তর ন্যাকামো করলেও, মানুষ চট করে ‘কি ন্যাকা!’ বলতে পারবে না। আবার নিজের দুর্দশার কাহিনী শুনিয়ে সহজেই হা-হুতাশ অর্জন করাটাও কিছুটা দুঃসহ হয়ে পড়বে।
বাকি চরিত্র বলতে কিছু গ্রামবাসী এবং প্রতিমা মন্ডলের সহযোগী। সকলেই বেশ ভালো অভিনয় করেছেন। পুলিশ অফিসার, মাষ্টার মশাই, পুরোহিত, ডাক্টার, মোক্তার, সাক্ষী সকলেই নিজের নিজের চরিত্র এবং সংলাপকে সুন্দর ভাবে ক্যারি করেছেন। কাশিনাথ দত্তের স্ত্রী বাসন্তী দত্তের ভূমিকায় যিনি অভিনয় করেছেন তার বিশেষ ভাবে উল্লেখ করতে হয়, বিভিন্ন জায়গায় তার এক্সপ্রেশান অনবদ্য লেগেছে।
তবে মেয়ের দলে একটি ফর্সা মত সুন্দরী অল্পবয়সী মেয়ে দেখলাম যাকে মনে হল ঠিক সেই গ্রামের নিবাসী ভাবতে কষ্ট হচ্ছিল। হয় অভিনয়ে অথবা মেকাপের কিছুটা পরিবর্তন দরকার। বাংলার ক্লাবে বিদেশী ফুটবলার খেলালে যেরকমটা লাগে, তেমনি সেই মেয়েটিকে কিছুতেই সেই গ্রামের বলে মনে হচ্ছিল না।
দ্বিতীয় – নির্দেশনা। ভালোই। বেশ ভালোই। নাটকের শেষে দেবেশ চট্টোপাধ্যায় যখন পৌলমীকে উদ্দেশ্য করে বলছেন ‘একজন পরিচালকের জন্মদিন’ তখন তার সাথে কিছুটা সহমত পোষণ করাই যায়। চরিত্রদের উনি যেভাবে মঞ্চে সাজিয়েছেন ক্ষণিকের জন্যেও ঢিলে লাগে নি। দু-সেকেন্ডের জন্যেও মনে হয় নি কিছুটা ফাঁক রয়ে গেল। মঞ্চ ভাবনা বা আলো নিয়ে যে কারুকাজ করা হয়েছে সেগুলি দারুণ। কল্পদৃশ্যগুলি খুব সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছে। সংযত এবং পরিমিত। বিশেষ করে কণকচাঁপার বনের গাছগাছালিদের দৃশ্যের সমস্যসীমা আরো একটু কমিয়ে দিলেই হয়ত ভালো হবে।
মিউজিক, আলো মঞ্চ ইত্যাদি ঠিকঠাক। অতি আড়ম্বর নেই। খুব সহজেই সামান্য কিছু আয়োজনে স্থানের ছবি আঁকা সহজ হয়েছে। শুধু কাশিনাথের দোকানটা বড্ড তাড়াহুড়োয় সাজানো মনে হয়েছে। একটা পাল্লা বাটখাঁড়া বা আরো কিছু লজেন্স বিস্কুটের বোয়েম কি দেওয়া যায় না !!
তবে শেষ করার আগে আবার বলব কাহিনী খুব দুর্বল। এক্কেবারেই দায়িত্ব জ্ঞানহীন। তবে নাটকটি শুরু হয়েছিল অনবদ্য। চার-পাঁচ লাইন ফাঁকে ফাঁকে সুক্ষ হাসির পাঞ্চগুলি সংলাপকে দারুণ ভাবে বেঁধে রেখেছিল। নাটক শেষ হওয়ার ২০ মিনিট আগে অবধি সব ঠিকই ছিল কিন্তু শেষটা কেমন জানি গোঁজামিল দিয়ে তাপ্পি দিয়ে জোড়াতালি দেওয়া হয়ে গেল। এর থেকে ক্ষমা টমা টাইপ কিছু সস্তা মেলোড্রামা এনে দিলেও ভালো ছিল, হয়ত কাহিনী দুর্বল হত কিন্তু এরকম আজগুবি মনে হত না। ইন্টারভেলটা দারুণ ছিল। ‘আমি অপেক্ষা করব’।
আদর্শ আর লোভের এক দারুণ টানা পোড়েন দেখতে পাব ভেবেছিলাম কিন্তু বরং সেটা মৃত্যুভয় এবং প্রায়শ্চিত্তের জোনে ঢুকে পড়ল। ঠিকাছে, কাহিনীকার বা পরিচালক যদি তাই চেয়ে থাকেন আমি তো সামান্য দর্শক। নাটকের শুরুতে কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়া বা সর্বদলীয় বৈঠক জাতীয় শব্দের আবহে মনে হয়েছিল একটা দারুণ কিছু হতে চলেছে। কিন্তু শেষে জানা যাচ্ছে সেই কারাখানা বন্ধ হওয়ার পিছনেও নাকি প্রেমের প্রতিহিংসাই জ্বলজ্বল করছে। ভারতের স্বাধীনতাপ্রাপ্তিতে যেমন অনেকে জওহারলাল নেহেরু এবং লেডি মাউন্টব্যাটনের প্রেম কাহিনী মিশিয়ে দেন, হিটলারের হিংস্রতাকেও যেমন অনেকে কোনো এক আধা অজানা প্রেম কাহিনীর ফসল বলে মনে করেন, সেরকমই এই নাটক ফেরা-র কাহিনী এবং এই গ্রামের দুর্দশাও আসলে ঐ রকম কোনো হেটস্টোরী থেকেই উদ্ভুত। নাটক দেখা মানেই যে শেষ অবধি কিছু একটা জ্ঞান হাতে করে নিয়ে বার হতেই হবে সেরকম নয় তবু হয়ত নিজের মনকে স্বান্তনা দিতেই নিজে নিজেই একটা নীতিকথা আউড়ে নিই – কর ভলা তো হো ভলা।
এই লেখা সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত অনুভূতি থেকে লেখা, যারা ভালো নাটক দেখতে আগ্রহী তাদের সকলের ফেরা দেখা উচিত। নিজে দেখুন এবং নিজেই বিচার করুন। ধন্যবাদ। ইচ্ছে হলে নীচের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট লিখুন
বিঃদ্রঃ নির্দেশকের নাম সেদিনের টিকিটে পৌলমী বসু লেখা ছিল, যদিও ফেরা নাটকের বিভিন্ন পোস্টারে পৌলমী চট্টোপাধ্যায় লেখা থাকে। সম্ভবত দুজনে একই ব্যক্তি। এই লেখায় ব্যবহৃত ছবিগুলি ফেসবুক থেকে সংগৃহীত।
আত্মহত্যা করার সেরা উপায়? Published on 28th February, 2016
আপনার আত্মহত্যার কারণ যাই হোক না কেন ফলাফল যেন ১০০ শতাংশ সঠিক হয় তার জন্যে দয়া করে সঠিক পরিকল্পনা করে নেবেন। যেকোনো কাজের আগেই পেপার ওয়ার্ক করাটা খুবই জরুরী। তাই আত্মহত্যা করার আগে এই প্রতিবেদনট অবশ্যই পড়বেন।
তারপর গামছা পরে বেরিয়ে এলেন শ্রীজাত। Published on 27th February, 2016
খানিক পরে গামছা পরে ৩০ / ৩৫ বছরের একটি ছেলে, মাথায় হালকা টাক, বেরিয়ে এল। শ্রীজাতকে এই প্রথম দেখলাম। বয়স যে অল্প সেটা আগে থেকেই আন্দাজ ছিল। দেখে কিছুটা নিরাশ হলাম কি না এখন আর খেয়াল নেই।
উগ্রবাদী মানেই কি মুসলিম ?? শ্লা ছোটলোকের পাঝাঁড়া!! Published on 23th February, 2016
কথাটা শোনার পর মেজাজটা পুরো খিচ খেয়ে গেল। শালা কিছুতেই আর সিনেমার দিকে মন দিতে পারছিলাম না। ব্যাটাকে ধরে খানিক ক্যালাতে পারলে হেব্বী হত।
তোমার গুয়ে গন্ধ নেই, আমি হাগলেই পাড়া ছাড়া ?? দেশপ্রেম বনাম দেশদ্রোহিতা। Published on 17h February, 2016
ভালোবাসি বলা মানেই কিন্তু ভালোবাসা হয় না। আপনার বউ হয়ত আপনার অত্যাচারের ভয়ে সারা দিন ২৪ ঘন্টা ভালোবাসার মন্ত্র আউড়ে যাচ্ছে। ভালো করে খোঁজ নিলে জানতে পারতেন, রাতের অন্ধকারে সিঁড়ির পিছনে আপনার ড্রাইভারের সাথে লুকিয়ে জাপটাজাপটি করে তিনি শান্তিতে আছেন।
দু'বছরের এই শিশুর জন্যে প্রতিদিন প্রয়োজন হয় ৪০টি সিগারেট Published on 11th February, 2016
গরীব দেশ ইন্দোনেশিয়া এবং তার আশ্চর্য্য শিশু। দুবছরের এই শিশু সারা দিনে কম করে ৪০টি সিগারেট খায়। কি করে এই নেশা তার লাগল সেটি কেউ জানতে পারে নি।
ফেসবুক হেরে গেল। জিতে গেল সাধারণ মানুষের লড়াই। Published on 10th February, 2016
ফ্রী বেসিক ফ্রী বেসিক করে গত দুতিন মাস ধরে ফেসবুক আমাদের মাথা খেয়ে নিয়েছিল। বেশির ভাগ অগা পাবলিক ফ্রী বেসিক আসলে কি সেটা না জেনেই আমিও সাপোর্ট করছি এই দেখ কি মহান দেশ সেবা করছি ভাব নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছিল।
আমার মেয়েকে নির্ভয়ে ধর্ষণ করুন - অনলাইনে মায়ের বিজ্ঞাপন Published on 09th February, 2016
আমেরিকার এই মা অনলাইনে বিজ্ঞাপন দিল, আসুন আমার মেয়েকে ধর্ষণ করুন। শুধু তাই নয় সেই ধররষণের ভিডিও রেকর্ডিং করে সেগুলো বিক্রি করতেও তিনি পিছপা হননি।
একটি খারাপ মেয়ে (shortfilm) চিত্রনাট্য ও পরিচালনা
- প্রবীর কুন্ডু
ফেসবুকের অ্যাডমিনরা নিজেদের কি পুলিশমন্ত্রী মনে করেন। Published on 22nd January, 2016
কিছু গ্রুপ এবং তাদের অভিভাবক অ্যাডমিন। তাদের গ্রুপে পোস্ট করলে সেটা তারা অ্যাপ্রুভড না করেন পোস্ট হতে দেন না !! গোটা ফেসবুকে পোস্ট করতে মার্ক জুগেনবার্গের পারমিশন লাগে না। তুমি শালা একটা ২০০ মেম্বারের গ্রুপ বানিয়ে সেখানের বিধাতা সেজে বসেছ ??
কোন বয়সের মেয়েরা ঠিক কেমন ছেলেকে নিজের প্রেমিক রূপে পেতে চায় Published on 17th January, 2016
সবার আগে বুঝতে হবে মেয়েরা ক'প্রকার ? বয়সের দিক থেকে আমরা মেয়েদের এখানে তিন ভাগে ভাগ করব। প্রথম ভাগ যাদের বয়স ১৪ থেকে ১৯। এর পরের ভাগ হল ২০ থেকে ২৫ এবং তারপর ২৬ থেকে মোটামুটি ৩২।
আর কিছুদিন পর হয়ত বাংলাতেও এরকম ভাবেই খবর পড়া হবে। Published on 16th January, 2016
কিন্তু খবরের চ্যানেল এখন এসবের সীমাও ছাড়িয়ে গেছে। কিছুদিন ধরেই লিঙ্গবর্ধক তেলের বিজ্ঞাপনের আড়ালে বাংলার বিভিন্ন বড় দৈনিকে ছবিসহ নোংরা গল্প পরিবেশনের কাজ চলছে। এইবার সংবাদ চ্যানেলেও সংবাদ পাঠিকারা এই ধরণের উত্তেজক পোশাক পরা শুরু করেছেন।
বাংলাদেশের ক্যালেন্ডারের ভুলভ্রান্তি Published : 12Jan, 2016
যুগের নিয়মে এই "বঙ্গাব্দ" আপামর বাঙ্গালীর ক্যালেন্ডারে রুপান্তরিত হয়। কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশের অরাযোগ স্বেচ্ছাচারী শাষক এরশাদ হিন্দু বিদ্বেষ জনিত কারনেই ভারতীয় বাঙ্গালী ক্যালেন্ডার বিশেষজ্ঞদের সাথে আলোচনা ছাড়াই ১৯৮৭ সালে বাংলা ক্যালেন্ডার কে পরিবর্তন করেন। প্রসঙ্গে মনে রাখা প্রয়জোন তিনি কিন্তু হিজরি সাল কে পরিবর্তন করেননি।
মেয়ে পটানোর কিছু সহজ উপায় Published on 7th January, 2016
সকল পুরুষই চান সুন্দরী নারীদের মন জয় করতে, নিজের প্রেমিকা বা স্ত্রী হিসাবে একজন সুন্দরী নারীকে কামনা করেন সকল পুরুষ। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, কীভাবে জয় করবেন সুন্দরী নারীর মন?
একজন ১৭ বছর বয়সী রেপিস্টের সাক্ষাৎকার। Published on 6th January, 2016
দেশে নানান জায়গায় বেড়ে চলা ধর্ষণের ঘটনা আমাদের বারে বারে চমকে দেয়। আমরা নানান মানুষের কথা শুনি, কিন্তু একজনের রেপিস্টের কথা কি কখনও শুনতে চেয়েছি।
প্রেম টিকিয়ে রাখার সেরা ৫টি উপায় Published on 4th January, 2016
আজ দেখছেন ‘ইন রিলেশনশিপ’ স্টাটাস। কাল দেখবেন সিঙ্গল। আজ দেখছেন গলা জড়িয়ে ফটো তুলছে, নিজেদের ট্যাগ করছে। পরশু আনফ্রেন্ড। এসবের মধ্যেও নিজের প্রেম টিকিয়ে রাখতে সেরা ৫টি উপায় জেনে নিন।
শীতকালের পাঁচটি উপকারিতা Published on 3rd January, 2016
শীতকাল আপনার প্রিয়। শীতকালে চিড়িয়াখানা যাওয়া, পিকনিকে কমলালেবু খাওয়া বা বইমেলায় নতুন বই এসব তো সকলেই জানেন। কিন্তু দৈনন্দিন জীবনের শীতকালের সেরা ৫টি উপকারিতা যেটা কখনও কেউ বলে নি, সেগুলো জেনে নিন।
মেয়েরা কিভাবে ছেলেদের প্রেম প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয় সেটা জানুন। Published on 2nd January, 2016
আপনি কখনও কোনো মেয়েকে প্রেম প্রস্তাব দিয়েছেন। নিশ্চয় প্রথমবারে সফল হননি। হওয়াটা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। তাহলে মেয়েটি আপনার ভালোবাসার উত্তরে আপনাকে কি বলেছে? মেয়েরা সাধারণত যেটা বলে থাকে বা যেগুলো বলতে ভালোবাসে সেই রকম সেরা ৫টা কারণ জেনে নিন।
ফ্রী বেসিক কি? জেনে নিন। আপনাদের জন্যে সহজ ভাষায় একটি নিবেদন। Published on 1st January, 2016
ফেসবুক খুললেই আপনি এখন কি দেখতে পাচ্ছেন? আমি জানি। আমরা সকলেই জানি। প্রেমিকার নোটিফিকেশান ভেবে আপনি যেটি খুলছেন সেটি আসলে আপনার কোনো বন্ধু আপনাকে পাঠিয়েছে যে সে Free Basic সাপোর্ট করেছে এবং আপনাকেও করতে বলছে। ধীরে বৎস, ওটা আপনাকে আপনার বন্ধু পাঠায় নি। ওটা ফেসবুক আপনার বন্ধুকে বাধ্য করেছে নিজের প্রচারটা করাতে। ভাবুন ফেসবুক কিভাবে আপনার ব্যাক্তিগত জগতকে প্রভাবিত করছে। তারা এবার শুরু করতে চলেছে – ফ্রী বেসিক।